সাপ্তাহিক ছুটির দিনে দেশের দূর-দূরান্ত থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারে ছুটে এসেছেন হাজার হাজার পর্যটক। যাদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে সমুদ্র তীর। আর তাদের সমুদ্রস্নানে নিরাপত্তায় সজাগ হয়ে কাজ করছেন লাইফগার্ড কর্মীরা।
সমুদ্র শহর কক্সবাজারকে বলা হয় বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র, যেখানে সাগরের টানে প্রতিনিয়ত ছুটে আসেন হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু মানুষ। শীতের আগমনে তাদের সংখ্যা আরো বেড়েছে।
কক্সবাজারে এখনো শীত পুরোপুরি নামেনি, কিন্তু সাগর অনেকটাই শান্ত। এখানে বিরাজ করছে চমৎকার আবহাওয়া। এ অবস্থায় সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ছুটে এসেছেন হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। তারা উল্লাস আর মুগ্ধতায় মেতে উঠেছেন বিশাল বালুচরে। সমুদ্রের নোনাজল, নরম বালু আর আকাশের বিশালতায় খুঁজে নিচ্ছেন প্রশান্তি।
শীত মৌসুমের শুরুতেই সৈকত শহর কক্সবাজারে পর্যটকদের পদচারণায় বাড়ায় বেশ খুশি সৈকতপাড়ের ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, এ মৌসুমে ব্যবসা জমে উঠবে, এমনই আশা তাদের।
পর্যটকদের ভিড় বাড়ায় সমুদ্রস্নানে সজাগ দৃষ্টি রেখেছেন লাইফগার্ড সংস্থার কর্মীরা। তিনটি পয়েন্টে নিয়োজিত রয়েছেন ২০ জন কর্মী।
কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পহেলা নভেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দিলেও দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসার নির্দেশনার কারণে গত ১৪ দিন ছাড়েনি কোনো জাহাজ। যার কারণে পর্যটকদের পা পড়েনি সেন্টমার্টিন দ্বীপে।
আপনার মতামত লিখুন :