সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন

আপডেট
প্রথম মাসের বেতন ত্রাণ তহবিলে দিলেন উপদেষ্টা আসিফ সাবেক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী গ্রেফতার সৎ ও নীতিবান অফিসাররাই উচ্চতর পদোন্নতির দাবিদার: ড. ইউনূস তিতাসে ভারী বর্ষণে ধসে গেলো ঐতিহ্যবাহী মজিদপুর জমিদার বাড়ি ফুটপাত,অটো ও বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে খিলক্ষেত থানার ওসি ও বাজার ব্যবসায়ীর সাথে মতবিনিময় তিস্তাসহ অভিন্ন ৫৪ নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন টাকা থেকে বঙ্গবন্ধুর ছবি বাদ নিয়ে যা জানা গেল আট অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা, সতর্ক সংকেত চলমান সহিংসতার বিরুদ্ধে খাগড়াছড়িতে সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালন
নারায়ণগঞ্জে নিহত ব্যক্তি আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজা: তথ্যমন্ত্রী

নারায়ণগঞ্জে নিহত ব্যক্তি আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজা: তথ্যমন্ত্রী

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে নিহত শাওন সেখানকার এক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজা বলে দাবি করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা বের করতে গেলে নারায়ণগঞ্জে বাধা দেয় পুলিশ। এতে সংঘর্ষ বাধে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের ২ নম্বর রেলগেট এলাকায় সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে গুলিতে শাওন (২০) নামে একজন নিহত হন। বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, নিহত শাওন তাদের কর্মী।

তবে নিহতের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, যে ছেলেটি মারা গেছে, সে সেখানকার একটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ভাতিজা। নিহত ব্যক্তি বিএনপির কর্মী নাকি পথচারী, সেটি এখনো তদন্তাধীন। আমি পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি।

তবে সেই আওয়ামী লীগ নেতার নাম এবং তিনি কোন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তা জানাননি হাছান মাহমুদ।

সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি সারাদেশে গণ্ডগোল করার পরিকল্পনা করে কর্মসূচি সাজিয়েছে। সে কারণে সারাদেশে তারা পুলিশের ওপর হামলা করছে। পথচারীদের ওপর হামলা করছে। মানুষের সম্পত্তির ওপর হামলা করছে। অর্থাৎ ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ সালে যে কাজগুলো করেছিল, সেটির নতুন সংস্ককরণ তারা শুরু করেছে। দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, আমি নারায়ণগঞ্জে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে পুলিশ, জেলা প্রশাসন কিংবা সিটি করপোরেশনের অনুমতি ছাড়া বিএনপি রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ করছিল। পুলিশ তাদের রাস্তা বন্ধ করে সমাবেশ না করে দলীয় কার্যালয়ে সমাবেশ করার জন্য বলেছিল। সেটি তারা না শুনে রাস্তা বন্ধ করে দেয় এবং পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। পুলিশের ওপর হামলা করে।

মন্ত্রী বলেন, পুলিশ বক্স ভাঙচুর করা হয়। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে সেখানে টিআরগ্যাস ছুড়েছে এবং লাঠিচার্জ করেছে। এভাবেই সেখানে ভ্যান্ডালিজম (ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম) করা হয়েছে বিএনপির পক্ষ থেকে।

শেয়ার করুন

Comments are closed.




দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ © All rights reserved © 2024 Protidiner Kagoj |