শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন

আপডেট
কুলিয়ারচরে উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর একান্ত বৈঠক মহানবী(সা.)কে নিয়ে কটুক্তি করায় গোয়ালন্দে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল নবীনগরে লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল স্মৃতির টানে প্রিয় প্রাঙ্গণে, মিলেছিলেন প্রাণের বন্ধনে গাজীপুর খাঁন সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ ‘৯২ ব্যাচ’ সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র ৭ দিনের রিমান্ডে ৩ দিনের রিমান্ডে কৃষকলীগ সভাপতি সমীর চন্দ মিরসরাইয়ের রুপসী ঝরনায় ডুবে দুই পর্যটকের মৃত্যু ইবির পাখিচত্বরের বৈচিত্র্য ফেরাতে অভয়ারণ্যের উদ্যোগ জয়পুরহাটে সাবেক পৌর কাউন্সলির জাকরি হোসনে সহ গ্রেফতার ৪
৩ নভেম্বরকে ‘জাতীয় শোক দিবস’ দাবি প্রসঙ্গে যা বললেন কাদের

৩ নভেম্বরকে ‘জাতীয় শোক দিবস’ দাবি প্রসঙ্গে যা বললেন কাদের

অনলাইন  ডেস্ক:

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য যে দাবি উঠেছে সেটি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত। বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস করার দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, সে দাবি করতেই পারে। এটা একটা বিষয় না। আসলে আমাদের এত দিবস, সেটা সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত বিষয়।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, “বাংলার হত্যার যে রাজনীতি তার প্রধান হোতা হচ্ছে বিএনপি। তারাই (বিএনপি) বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড মেরে নেতাকর্মীদের হত্যাকারী। আমরা আজ এই কথা বলতে চাই— রাজনীতিতে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধকে আমাদের চেতনায় লালন করি, পালন করি, এজন্য আমাদেরকে বাংলার হত্যার রাজনীতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চিরতরে বন্ধ করতে হবে। সেই লড়াই আমাদের চলছে।”

জাতীয় চার নেতার অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে, সাবেক প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় দিবস করার দাবিতে সোমবার (৩১ অক্টোবর) স্পিকারের বরাবর একটি স্মারকলিপি দিয়েছিলেন।

ওই দিন তিনি তিন দফা দাবি জানিয়েছিলেন। অন্য দুটি দাবি হলো— ১০ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার গঠনের দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা এবং জাতীয় চার নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনীসহ পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তক, সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ওবায়দুল কাদের বলেন, “সেই ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দুনিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ড হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারের হত্যা। কটা পরিবারকে নিঃসঙ্গ করে দেওয়াই ছিল তাদের লক্ষ্য। সেদিন শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ছিলেন বিদেশে। ৩ নভেম্বর জেলের অভ্যন্তরে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা ছিল ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতা। এই হত্যার অপরাজনীতির ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ২৩টি তাজা প্রাণে রক্তাক্ত হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। তাদের প্রধান টার্গেট ছিল তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শেয়ার করুন

Comments are closed.




দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ © All rights reserved © 2024 Protidiner Kagoj |