সাকিব আল হাসান রুবেল: জনগণের সেবায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন কুড়িগ্রামের সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গফুর। তার ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামের চায়ের দোকান, মিষ্টি হোটেলে এমনকি মানুষের মুখে মুখে ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গফুরের নাম। চেয়ারম্যান হিসাবে আলহাজ্ব আব্দুল গফুরের বিকল্প নেই, বলে এলাকায় জনশ্রুতি রয়েছে।

বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গফুরের সেবায় সন্তুষ্ঠ ইউনিয়নবাসী।অসহায়, দিনমজুরের মানুষের কল্যানে কাজ করায় তিনি এখন ইউনিয়নে সকলের আস্থর প্রতীক হয়ে উঠেছেন। ইউনিয়নের দেন দরবার থেকে শুরু করে সবগুলো সেবা সঠিকভাবে পাওয়ায় ইউনিয়নবাসী চেয়ারম্যানকে নিয়ে গর্ববোধ করছে ইউনিয়নের আপামর জনতা। লোভ লালশার উদ্ধে থেকে তিনি সকলকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।

চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন, মৃত্যু সার্টিফিকেট, ওয়ারিশিয়ান সার্টিফিকেট, প্রত্যায়নপত্র, ব্যবসায়ীক টেড্রলাইন্স সঠিক ভাবে পাওয়ায় প্রতিনিয়ত সাধারন মানুষ ইউনিয়নের পরিষমুখী হয়ে উঠছেন। কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই যেন ইউনিয়ন পরিষদে আগত সেবা প্রত্যাশিরা সেবা নিতে পারে, সে দিকে খেয়াল রেখেই তিনি কাজ করছেন।
আলহাজ্ব আব্দুল গফুর যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত্ব নেওয়ার পর ইউনিয়ন থেকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, বাল্য বিয়ে, শিক্ষারহার বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করছেন তিনি।

স্বাধীনতার স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন নিয়েই তিনি কাজ করছেন। তার নির্বাচনী ইশতেহার শতভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিইে এখন পর্যন্ত তিনি মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। যাত্রাপুর ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন নিয়েই আলহাজ্ব আব্দুল গফুর কাজ করছে। যাত্রাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গফুর কঠোর তত্ত্বাবধায়নে সুনামের সাথেই দিন দিন যাত্রাপুর ইউনিয়ন এগিয়ে যাচ্ছে। আলহাজ্ব আব্দুল গফুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে যোগদানের পর থেকেই সর্বস্তরের মানুষ পরিষদমুখী হয়ে উঠেছেন।

ইউনিয়নের বিভিন্ন কাঁচা রাস্তা পাকা করন, নতুন নতুন রাস্তা নির্মান. আর্সিনিক মুক্ত টিউবওয়েল, স্যানেটারীসহ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করে জনসাধারনের বিশ্বাস্ত হয়ে উঠেছেন তিনি। ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গফুর বলেন, জনগণ তাদের ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করেছেন। আমার কাজ সব সময় সব ভালো কাজে ইউনিয়ন বাসিদের পাশে দাড়ানো।

তারা কোন কাজ নিয়ে পরিষদে আসলে আগে তার কাজ করে দেওয়া। বাকি জীবন আমি জনগণের সেবা যাতে করতে পারি সে ভাবনাটায় আমি ভাবি।