বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৬ অপরাহ্ন

আপডেট
আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিলেন বাহারুল আলম একাত্তরের ভুল প্রমাণিত হলে জাতির কাছে ক্ষমা চাইব: জামায়াত আমির রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান থাকছে না সংসদ ও স্থানীয় নির্বাচনে একবারে ভোটগ্রহণের প্রস্তাব সাবেক সিইসি রউফের দুর্যোগে সশস্ত্র বাহিনী দুর্গত জনগণের শেষ ভরসার স্থান জাতি গঠনমূলক কাজে সশস্ত্র বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকরা, বন্ধ যান চলাচল জেনারেল ওয়াকারের সঠিক সিদ্ধান্তে সশস্ত্র বাহিনী আবারও আস্থার প্রতীক ময়মনসিংহে ট্যুরিস্ট পুলিশের “National Integrity Strategies” বিষয়ক কোর্স এর সমাপনী অনুষ্ঠানে রেঞ্জ ডিআইজি
মেলবোর্ন এনএসইউয়ার্সের আয়োজনে সিনেগালা নোয়ার এন্ড ব্ল্যাঙ্ক অনুষ্ঠিত

মেলবোর্ন এনএসইউয়ার্সের আয়োজনে সিনেগালা নোয়ার এন্ড ব্ল্যাঙ্ক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: মেলবোর্ন এনএসইউয়ার্সের আয়োজনে সিনেগালা নোয়াহ এন্ড ব্ল্যাক অনুষ্ঠিত। ২৬শে অক্টোবর মেলবোর্নের ফিট্‌জ্রয় টাউনহল যেন সেজেছিল ৬০ এর দশকের কোনো জমকালো তারকামেলা দিয়ে। কিন্তু আসলে কোনো তারকা নয়, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বসবাসরত নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অ্যালুমনিদের এসোসিয়েশন “মেলবোর্ন এন.এসইউয়ার্স আয়োজন করেছিল সিনেগালা নোয়ার এন্ড ব্লাঙ্ক’। সাদা কালো যুগের সেই স্বর্ণালী সময়ের সিনেমার থিমের আদলে সাজানো হয়েছিল পুরা অনুষ্ঠানটি।

অনুষ্ঠানে আশা সকল অতিথিবৃন্দ ছিল নর্থ সাউথের অ্যালুমনি ও তাদের পরিবার ও বন্ধুরা। অনুষ্ঠানটি’র ভেন্যু ছিল ফিটজরয় টাউন হল, যেটি কিনা ১৮৭৩ সালে নির্মিত মেলবোর্নের একটি ঐতিহাসিক ভবন। এর ক্লাসিকাল ভিক্টোরিয়ান ডিজাইন শহরের সমৃদ্ধি এবং সংস্কৃতির প্রতীক। স্থানীয় সম্প্রদায়ের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে এটি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং সভার আয়োজন করে থাকে। আজও এটি স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে বিবেচিত। হল এ ঢুকতেই মনে হচ্ছিলো আমরা যেন সময় ভ্রমণ করে সেইসব হারানো দিনের মাঝে চলে গিয়েছি। উল্লেক্ষ, অনুষ্ঠানে আসা প্রত্যেকটি দর্শক অনুষ্ঠানের থিমটিকে মাথায় রেখে সেজে এসেছিলো সেই ঘাটের দশকের সেই অভিজাত ও জাকজমক সাজে যা সেইদিন অনুষ্ঠানটির সুন্দর্য আরো কয়েকগুন বাড়িয়ে দিয়েছিলো। তাদের এই সাজসজ্জাকে তুলে রাখার জন্য ভেন্যুতে সেই সময়কার আদলের একটি ফটোবুথও সাজানো হয়েছিল, সাথে ছিলেন মেলবোর্নের দক্ষ আলোকচিত্রশিল্পী সুবীর রায় দাস। অনুষ্ঠানটি শুরু করা হয় অস্ট্রেলিয়া’র আদিবাসী ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান প্রকাশ করে এবং অন্তর্ভুক্তির অনুভূতি তৈরি করে। তারপর সম্প্রতি বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া জুলাই মাসের বিপ্লব ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত “আমার সোনার বাংলা” গেয়ে।

দর্শকদের সাদর আমন্ত্রণ জানিয়ে পুরা অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন আরিফ সোবহান, তার সুদৃপ্ত কণ্ঠ ও ব্যক্তিত্ব যেন অনুষ্ঠানের বিষয়বস্তু ও আবহমণ্ডলের সাথে মিশে গিয়েছিলো। অনুষ্ঠানটিকে ৩ ভাগে সাজানো হয়েছিল। প্রথমভাগে ছিল হারানো দিনের বাংলা সব কালজুয়ীও তুমুল জনপ্রিয় এপার ও ওপারের কিংবদন্তী শিল্পীদের গান ঘিরে। সেখানে অবস্থান পেয়েছিলো কিশোর কুমারের সেই জনপ্রিয় রোমান্টিক সেই রাতে চাদ ছিল পূর্ণিমা” যা দ্বৈত পরিবেশনা করেছিলেন এডিলেড থেকে আগত নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি’র অ্যালুমনি ও মেলবোর্ন এনএসইউয়ার্স এর বিশেষ বন্ধু ও অতিথি ববি চৌধুরী ও অনিতা চৌধুরী, লতা মঙ্গেশকরের “আজ মন চেয়েছে আমি হারিয়ে যাবো” গানটি গেয়েছিলেন অনিতা চৌধুরী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের “দুরন্ত ঘূর্ণি” দিয়ে বাজিমাত করেছিল মামুন, শচীন দেব ও মিরা দেব বর্মনের “বর্ণে গন্ধে ছন্দে গীতিতে গানটি গেয়েছিল জ্যোতি, উত্তম কুমার অভিনীত “দেয়া নেয়া’ ছবির শ্যামল মিত্রের “আমি চেয়ে চেয়ে দেখি সারাদিন গানটির গেয়ে দর্শকদের মন জয় করেছিল হাস্যজ্বল বর্ণা ও আমাদের বাংলাদেশের সাবিনা ইয়াসমিনেই সেই মন ছুঁয়ে যাওয়া “এই মন তোমাকে দিলাম” গেয়ে সবার মন ছুঁয়ে দিয়েছিলো মেলবোর্ন এনএসইউএরসের আরেক রত্ন টুম্পা। রুনা লায়লা’র সেই বিখ্যাত “বন্ধু তিনদিন তোর বাড়িতে গেলাম” গেয়ে দর্শকদের মাতিয়েছিলেন মেলবোর্নের সবার প্রিয় আনিকা। দর্শকের মন যেন নেচে উঠেছিল মেতে উঠেছিল সেই হারানো দিনের সুরের ছন্দে, প্রচন্ড উচ্চাশা ও করতালির মাধ্যমে তারা প্রত্যেকটি গানের প্রশংসায় ছিল পঞ্চমুখ। গানের মাঝে চমক নিয়ে এসেছিলেন নর্থ সাউথের সেই অতি প্রিয় মুখ ও মিরাক্কেল তারকা- ইয়াফী ভাই। তিনিও একটি ঝলমলে ঝকমকেপোশাকে এসে দর্শকদের তার তুখোড় ষ্টেন্ড-আপ কমেডি দিয়ে দর্শকদের একটি মজার সময় উপহার দিয়েছিলেন। সব সংগীতশিল্পীরা সম্মিলিতভাবে একসাথে যখন হ্যাপি আখন্দের ঘুড্ডি সিনেমার সেই “আবার এলো যে সন্ধ্যা’ গানটি পরিবেশনা করেন, পুরা হালটিতে যেন এক আনন্দময় নস্টালজিয়া গ্রাস করেছিল।

তবে এর পরেই অনুষ্ঠানের মূল চমকে সবাই যেন আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিলো, বেজে উঠলো মান্না দে’র গাওয়া ও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের অভিনীত “তিন ভুবনের পারে” ছবির সেই জনপ্রিয় গান “জীবনে কি পাবনা” এবং তার সাথে তাল- ছন্দ মিলিয়ে প্রত্যেকটি টেবিল থেকে ও হলের বিভিন্ন আনাচে কানাচে থেকে বেশ কয়েকজন মিলে একসাথে নেচে একটি বিস্ময়কর কোরিওগ্রাফির ফ্লাশমবে। পুরা হলটি যেন সাথে সাথে মুখরিত হয়ে উঠে! ফ্লাশমবটির নির্দেশনা, পরিচালনা ও প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন নর্থ সাউথ এর আরেক গুণী ও মেধাবী প্রাক্তন ছাত্রী-তাসনীম, এবং এই অসাধরণ একটি পারফরম্যান্সে অংশগ্রহণ করেছিলেন ১৫ জন অ্যালুমনি – তাসনীম, সুমাইয়া, আবরার, নওশীন, আভিন, মৌম, আশরাফ, তিথি, জিহান, বর্ষা, মারজান, রাশেদ, ফাইজা, টুম্পা, ও বর্ণা। এই অদ্‌ভূত সুন্দর পারফর্মেন্স দিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠানের প্রথম অংশ।

সবগুলো গানের সঙ্গীত পরিচালনায় ছিলেন সানি তিনি ছিলেন কিবোর্ডে, সাথে গিটারে ছিলেন সাইফ, বিশাল, বাস গিটারে ছিলেন মাহারুক ও ড্রামে আফিফ। এর পরে, অতিথিদের জন্য মুখরোচক ও সুস্বাদু বাংলা-চাইনিজ নৈশভোজ পরিবেশন করা হয়। পরিবার ও বন্ধুদের সাথে টেবিলে বসে সেই জাকজমক পরিবেশে আনন্দের সাথে তাদের নৈশভোজ উপভোগ করেছিল।

নৈশভোজের পর, অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অংশ শুরু হয়ে আরেকটি মন্ত্রমুগ্ধকর “সিনেডান্স নৃত্য পরিবেশনা দিয়ে। মনে হচ্ছিলো আমরা মঞ্চে যেন সেইসব পুরোনো দিনের সব নায়ক নায়িকা ও তাদের সেইসব সিনেমার স্বর্ণালী যুগে হারিয়ে গিয়েছি। অদ্ভুতসুন্দর একটি দলীয় নৃত্য পরিবেশনায় পুরা মঞ্চ যেন আলোকিত হয়ে গিয়েছিলো। পুরানো দিনের ছায়াছবির সব আকর্ষণীয় গানেগুলো – “আমি রূপনগরের রাজকন্যা”, “চুমকি চলেছে একা পথে”, “কি নামে ডেকে বলবো তোমাকে”, “আকাশ এতো মেঘলা”, “মধু মালতি ডাকে আয়’ গানের সাথে এক অপূর্ব একটি পরিবেশনা। অতীতের সোনালী সময়ের সেলুলোয়েড থেকে যেন মঞ্চে সেদিন সবাইকে মুগ্ধ করতে এসেছিলো তাসনীম, তিথি, সুমাইয়া, আশরাফ, রাশেদ ও মারজান। অনুষ্ঠানের রোমাঞ্চকর আলোকবিন্যাসের পরিচালনায় ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট তাহেরউদ্দিন বাবু- যার হাতের জাদুতে পুরা জায়গাটিতে যেন একটি মন্ত্রমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরী করেছিল।

তার পরপরই ৪টি ষাট-সত্তুর দশকের পশ্চিমের হলিউডের সব বিখ্যাত ও চিরন্তন ইংলিশ কিছু গান নিয়ে অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় অধ্যায়ে পা দেয়। জনপ্রিয় ABBA ব্যান্ড এর “দা উইনার গেট্‌স ইট অল” গানটি গেয়ে সবাইকে মুগ্ধ করে আমাদের আদরের নায়ীলী, আরেক অ্যালুমনি ইফতেখারুদ্দিনের সুকণ্যা, সেই গানটিতে সবার যেন গুজবাম্পস হয়ে গেছিলো। এর পরে মঞ্চে আসে, নর্থ সাউথ এর দিনের তুমুল জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সানি যিনি জন ডেনভারের “লিভিং ইন এ জেটপ্লেন” গেয়ে শ্রোতাদের হৃদয়ের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছিলো, পুরা হহলে বিরাজ করেছিল পিনড্রপ নীরবতা। তারপর মঞ্চে আসে মেলবোর্নের প্রসিদ্ধ ও সবার ভালোবাসার সিমিন- সে পৃথিবীতে বিরাজময় সকল ধ্বংস- যুদ্ধ ও নির্মমতা শেষ হবার ও শান্তির প্রার্থনায় লুইস আর্মস্ট্রং – এর “হোয়াট এ ওয়ান্ডারফুল ওয়ার্ল্ড” গানটি পরিবেশন করেন, তার পরে তিনি “রক অ্যান্ড রোলের রাজা এলভিস প্রিসলি সেই চিরচেনা “ক্যান্ট হেল্প ফলিং ইন লাভ” গেয়ে সবার মদ্ধে যেন ভালোবাসার দ্যুতি ছড়িয়ে দেন।

অনুষ্ঠানের আরেক মূল চমক ডুয়েট পাশ্চাত্য “চা-চা” ডান্স নিয়ে স্টেজ লাল ফ্লামিংগো ড্রেস পরে আসে তাসনীম ও ওয়েস্টার্ন লুকে ইনজাউর পুরা পারফরমেন্স হলে অবস্থিত প্রত্যেকটি মানুষ যেন শ্বাসরুদ্ধ হয়ে চোখের পলক না ফেলে দেখেছেন!অনুষ্ঠানের শেষে দর্শকদের অপেক্ষার এটি টেনে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী ও আরেকজন এনএসইউ অ্যালুমনি জন কবির। তারকা হওয়া সত্ত্বেও, তিনি মঞ্চে ঐদিন নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অ্যালুমনি হয়েই অন্য আলুমনিদের সাথে সেইদিন একটু আনন্দ ভাগাভাগি ও স্মৃতি রোমন্থন করতে এসেছিলেন। অতি বিনয়ের সাথ সে গিটার হাতে, মৃদু হেসে একের পর এক গান কিছু অসাধারণ গান দিয়ে আমাদের প্রফুল্লিত করেছিল। তার সব গানে সবাই গলা মিলিয়ে, গলা ছেড়ে একসাথে মেতে উঠেছিল, কেউ কেউ আবার দল বেঁধে ‘হেড ব্যাঙের উল্লাসেও মেতে উঠেছিল। জন তার সৃষ্টির ভান্ডার থেকে “আমার পৃথিবী”, “তুমি কি সারা দিবে”, “এস লং এস ইউ লোভে মি “মোহো” এবং “আই-এস-ডি”, “১৯৯৬” ও “রৌদ” গানগুলো গেয়ে যেন সবাইকে তাদের ছাত্রজীবনের আনন্দে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।

এভাবেই শেষ হয় “সিনেগালা ২০২৪ সিনেগালা নোয়ার এন্ড ব্লাঙ্ক”। অনুষ্ঠানের শেষে মেলবোর্ন এন-এস-ইউয়ার্স” এর প্রেসিডেন্ট মির্জা আসিফ হায়দার মঞ্চে উঠে সবাইকে অনুষ্ঠানটিতে আসার জন্য ও উপভোগ করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান। ধন্যবাদ দেন সকল স্পনসরদের যাদের সহযোগিতায় আমরা এতো সুন্দরকরে এই আয়োজনটি সাজাতে পেরেছি। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনায় ও পরিচালনায় ছিল সাংস্কৃতিক সম্পাদক সারজানা আসিফ জ্যোতি, সাধারণ সম্পাদক মীর সাওয়াম সৌহৃদ। অনুষ্ঠানটি বাস্তবায়ন করতে এই এসোসিয়েশনের সবকয়টি সদস্য অক্লান্ত শ্রম ও প্রচুর সময় দিয়েছেন।

২০১৫ সালে মেলবোর্নে বসবাসরত কিছু নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি’র অ্যালুমনিগণের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে “মেলবোর্ন এনএসইউয়ার্স এর। এর পর থেকে প্রত্যেক বছরেই তাদের চেষ্টা থাকে কমিউনিটির সবাইকে নিয়ে এই যান্ত্রিক প্রবাসী জীবনের ব্যস্ততার মাঝে ভালো কিছু করার ও একসাথে ভালো কিছু সময় কাটানোর। পান্ডেমিক ও কিছু সাংগঠনিক কারণে প্রায় ৬ বছর পর আবারো এই গালা উপহার দিতে পেরে এসোসিয়েশনের প্রত্যেকটি সদস্য ও নির্বাহী সংস্থা আজ খুবই গর্বিত ও আনন্দিত। সারাবছর জুড়ে আরো থাকে খেলাধুলা, ভ্রমণ, বুকক্লাব, ও বিভিন্ন কার্যক্রম। এই দলের সুদূরপ্রসারী প্রচেষ্টা হলো এমন আরো অনেক অর্থপূর্ণ ও আনন্দময় আয়োজনের মাধ্যমে একটি সুদৃঢ় ও সমৃদ্ধ কমিউনিটি গড়ে তোলার।

শেয়ার করুন

Comments are closed.




দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ © All rights reserved © 2024 Protidiner Kagoj |