বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন

আপডেট
চমক নিয়ে হাজির হচ্ছেন চিত্রনায়িকা আন্না পাবনায় সারের কৃত্রিম সংকট বস্তাপ্রতি দাম বেড়েছে ৭০০থেকে ৮০০ টাকা পিলখানা হত্যাকান্ডে সঠিক তদন্ত, জেলবন্দী মুক্তি ও চাকুরি পুনর্বহাল দাবিতে জামালপুরে মানববন্ধন আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদ ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে ববিতে বিক্ষোভ সন্ত্রাসী হামলার বিচার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন নবীনগরে ফেইসবুকে পোস্ট করে ৪ ঘন্টা পরে বিষপানে আত্মহত্যা লালপুরে প্রতিনিয়তই চুরি হচ্ছে রেলপথের ক্লিপ, ঝুঁকি নিয়ে চলছে ট্রেন হাওরে উড়াল সড়ক নির্মাণ কাজ দ্রুত সম্পন্নের দাবিতে মানববন্ধন ইসকন নিষিদ্ধের আবেদন শুনানিতে যা হল খাগড়াছড়িতে তথ্য মেলা ২০২৪ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা
ঢাকায় জিকা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত

ঢাকায় জিকা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত

অনলাইন ডেস্ক: রাজধানী ঢাকায় এডিস মশাবাহিত জিকা ভাইরাস রোগী পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, গত দেড়-দুই মাসে বেশ কয়েকজনের শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতি জানা গেছে।

শনাক্ত হওয়া ব্যক্তিদের অধিকাংশই রাজধানীর ধানমন্ডি, শ্যামলী ও বনানীর বাসিন্দা। তবে শনাক্ত হওয়া প্রত্যেকেই চিকিৎসা নিয়ে পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে বাসায় অবস্থান করছেন বলেও আইইডিসিআর জানিয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, জিকা ভাইরাস ঢাকায় পাওয়া যাচ্ছে। আমরা গত এক-দেড় মাস যাবতই দেখতে পাচ্ছি, তবে সংখ্যাটি খুবই অল্প। সন্দেহভাজন ডেঙ্গু রোগীদের রক্তের নমুনা পরীক্ষার সময় জিকা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে আইইডিসিআরের পরিচালক বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া, এখনই বলতে পারব না ঠিক কতজন রোগী আছে। গত মাসেও ধরা পড়েছে। আমরা নিয়মিত সার্ভিলেন্স করে যাচ্ছি, এটি আমাদের চলমান প্রক্রিয়া। এখন পর্যন্ত কতজন সেটি বলতে পারব না, তবে এ বছরে যারা শনাক্ত হয়েছে সবাই ঢাকার।

শনাক্ত হওয়া ব্যক্তিদের শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তাহমিনা শিরীন বলেন, যাদের আক্রান্ত হওয়ার তথ্য আমরা পেয়েছি, তারা সবাই এখন সুস্থ। তারা প্রত্যেকেই সুস্থ হয়ে বাড়ি চলে গেছেন। ঢাকায় বর্তমানে কেউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নেই।

আইইডিসিআরের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, গত তিন মাসে অন্তত আটজনের দেহে জিকা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এমনকি গত বছরও পাঁচজন জিকা রোগী শনাক্ত হয়েছিলেন এবং চিকিৎসার পর তারা প্রত্যেকেই এখন ঝুঁকিমুক্ত।

শেয়ার করুন

Comments are closed.




দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ © All rights reserved © 2024 Protidiner Kagoj |