শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৪ অপরাহ্ন

আপডেট
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল থানায় আগত একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন সেটা নিশ্চিত করতে হবে: নয়া ডিএমপি কমিশনার সরকার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অপহরণের ৭ দিন পর যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১ বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস রাজউক কর্মকর্তার সম্পদের পাহাড় সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত : প্রধান উপদেষ্টা কালীগঞ্জে গড়ে উঠেছে হারিয়ে যাওয়া মৃৎশিল্প কিশোরগঞ্জের ভৈরবে স্বামীকে হত্যার দায়ে স্ত্রী ও প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ড পুলিশের ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) নিয়োগ-২০২৫ এর লিখিত পরিক্ষা সংক্রান্তে ব্রিফিং
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নেত্রকোনার খলিলুরের রায় মঙ্গলবার

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নেত্রকোনার খলিলুরের রায় মঙ্গলবার

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নেত্রকোনার খলিলুর রহমানসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আগামী মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রায় ঘোষণার দিন নির্ধারণ করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ দিন ঠিক করেন।

মামলাটিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর রানা দাশগুপ্ত ও রেজিয়া সুলতানা চমন। অপরদিকে গ্রেফতার তিন আসামির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মাসুদ রানা ও পলাতক একজনের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী গাজী এমএইচ তামিম।

এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ জানুয়ারি এ মামলার আসামির বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করে তদন্ত সংস্থা।

ওই সময় মামলায় আসামি ছিল পাঁচজন। এর মধ্যে এক আসামি রমজান আলী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

আরও পড়ুন: ছেলেদের ছিনতাই করা ৩১ লাখ টাকা ফেরত পেলেন বাবা, ফের হামলার আশঙ্কা

অপর চার আসামি নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের মো. খলিলুর রহমান, তার ভাই মো. আজিজুর রহমান, একই থানার আলমপুর ইউনিয়নের আশক আলী ও জানিরগাঁও ইউনিয়নের মো. শাহনেওয়াজ। তাদের মধ্যে খলিলুর রহমান পলাতক।

বাকিরা গ্রেফতার হলেও মামলার অভিযোগ গঠনের পর বিচার চলাকালীন অন্য তিন আসামি মারা যান।

এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা থানা এলাকায় অবৈধ আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।

এসব অভিযোগের মধ্যে ২২ জনকে হত্যা, একজনকে ধর্ষণ, একজনকে ধর্ষণের চেষ্টা, অপহৃত চারজনের মধ্যে দুজনকে ক্যাম্পে নির্যাতন, ১৪ থেকে ১৫টি বাড়িতে লুটপাট এবং ৭টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

আসামিদের মধ্যে খলিলুর রহমান ১৯৭১ সালে ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্য ছিলেন। যুদ্ধের সময় রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন। পরে চণ্ডীগড় ইউনিয়নে আলবদর বাহিনীর কমান্ডার হন তিনি।

শেয়ার করুন

Comments are closed.




দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ © All rights reserved © 2024 Protidiner Kagoj |